ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে সফলতা অর্জন করুন
সুস্থ থাকতে চান? জীবনে সফলতা চান? তাড়াতাড়ি ঘুমুতে যান। হ্যাঁ ঠিকই পড়েছেন। আমাদের জীবনে ঘুমের গুরুত্ব অপরিসীম। এটার কোনো বিকল্প নেই।
আমাদের ব্রেইন এবং শরীরকে আগামী কালের জন্য প্রস্তুত করতে ঘুমের জুড়ি নেই। ব্রেইন, হ্যাঁ এই ব্রেইন আমাদের সমস্ত শারীরিক এবং মানসিক প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ বা পরিচালনা করে। আর সে ব্রেইন যদি সুস্থ না থাকে তাহলে বাকি সব নিশ্চই ঠিকভাবে চলার কথা না।
আর যার ব্রেইন বা মাথা ঠিক নাই তাকে তো আমরা পাগল ই বলি তাই না। সব পাগল বা মানসিক রোগী যে জামা কাপড় খুলে রাস্তায় নেমে পড়বে ব্যাপারটা তেমন ও না। মানসিক রোগীদের খুব ক্ষুদ্র একটা অংশই এভাবে রাস্তায় নামে। বরং এর প্রায় পুরো অংশই সুস্থ মানুষের মত দেখতে চলাফেরা করে জীবন পরিচালনা করে।
কিন্তু যার ব্রেইন ঠিকমত ফাংশন করছে না, যার মানসিক সমস্যা আছে. তার পক্ষে সমাজ বা পৃথিবীর ভালো কি করে সম্ভব। সে তো নিজের ভালই বুঝবে না। এখানে সবচেয়ে খারাপ খবর হচ্ছে এদেরকে চিনতে পারাটা সহজ নয়।
কিভাবে চিনবেন, হয়ত আপনিও সে দলের ই লোক। প্রতিদিনই ঘুমাচ্ছেন। কিন্তু যখন সময় তখন? শুধুই অজুহাত।
রাত দশটায় ঘুমিয়ে পড়ুন, ভোরে উঠে যান। রাত জেগে যে কাজটা করতেন, সেটা সকালে করুন. নিশ্চিত থাকুন অনেক ভালো করতে পারবেন। অবশ্য আপনার কাজটা যদি চুরি না হয়।
সূরা নাবা: ০৯-১১
সূরা ফোরকান: ৪৭
وَهُوَ ٱلَّذِى جَعَلَ لَكُمُ ٱلَّيۡلَ لِبَاسً۬ا وَٱلنَّوۡمَ سُبَاتً۬ا وَجَعَلَ ٱلنَّہَارَ نُشُورً۬ا ٤٧
আরবি উচ্চারণ ২৫.৪৭। অ হুওয়া ল্লাযী জ্বা‘আলা লাকুমুল্লাইলা লিবা-সাঁও অন্নাওমা সুবা-তাঁও অজ্বা‘আলান্ নাহা-র নুশূর-। বাংলা অনুবাদ ২৫.৪৭ আর তিনিই তোমাদের জন্য রাতকে আবরণ ও নিদ্রাকে আরামপ্রদ করেছেন এবং দিনকে করেছেন জাগ্রত থাকার সময়।
কোন মন্তব্য নেই: