সময়কে আমার বন্ধু বানানোর যাত্রা: কিছু কার্যকর পরামর্শ
আমরা প্রায়ই লক্ষ্য করি যে, একটি কাজ থেকে অন্য কাজে স্যুইচ করতে গিয়ে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া, একবার কোন কাজে মনোযোগ দিলে সময়ের ধারণাটাই হারিয়ে ফেলি। এই ট্রানজিশন পিরিয়ড আমার কাছেও খুব পরিচিত। কিন্তু, আমি ধীরে ধীরে বুঝতে শিখেছি যে, সময়কে আমার বন্ধু বানাতে পারলে জীবন অনেক সহজ হয়ে যায়।
আমার অভিজ্ঞতা থেকে কিছু পরামর্শ:
ট্রানজিশন পিরিয়ড ম্যানেজ করা: এক কাজ থেকে অন্য কাজে যাওয়ার আগে এক মিনিটের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করি। এতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত হয় এবং কাজের গতি বাড়ে।
আমার অভিজ্ঞতা থেকে কিছু পরামর্শ:
ট্রানজিশন পিরিয়ড ম্যানেজ করা: এক কাজ থেকে অন্য কাজে যাওয়ার আগে এক মিনিটের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করি। এতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত হয় এবং কাজের গতি বাড়ে।
টাইমার আমার সেরা বন্ধু: আমি একটি টাইমার কিনেছি। এখন যেকোন কাজ শুরু করার আগে সময় নির্ধারণ করে টাইমার সেট করে দেই। এটা আমাকে ফোকাস করতে সাহায্য করে এবং সময়ের অপচয় রোধ করে।
ছোট ছোট লক্ষ্য: আমি বড় লক্ষ্যকে ভাগ করে ছোট ছোট লক্ষ্যে পরিণত করি। এতে কাজগুলো কম ভারী মনে হয় এবং আমি সহজেই একটি লক্ষ্য থেকে অন্য লক্ষ্যে স্যুইচ করতে পারি।
বিরতির গুরুত্ব: আমি কাজের মাঝে মাঝে ছোট ছোট বিরতি নিই। এতে মন তাজা হয় এবং কাজের গতি বাড়ে।
মোবাইল ফোন থেকে দূরে: আমি মোবাইল ফোন ব্যবহার কমিয়ে দিয়েছি। এতে আমার অনেক সময় বাঁচে এবং কাজে মনোযোগ দিতে পারি।
পরিকল্পনা আমার রোডম্যাপ: আমি প্রতিদিন সকালে একটি পরিকল্পনা তৈরি করি। এতে আমার দিনটি কেমন যাবে, সেটা আগেই বুঝে নিতে পারি।
সফল ব্যক্তিদের কাছ থেকে শিক্ষা: আমি সফল ব্যক্তিদের জীবনী পড়ি। তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারি।
ধৈর্য ধরুন: সময়ের ব্যবস্থাপনা একদিনে শেখা যায় না। ধৈর্য ধরে চেষ্টা করে যেতে হবে।
আপনার জন্যও এই পরামর্শগুলো কাজে লাগতে পারে। মনে রাখবেন, সময় একবার চলে গেলে আর ফিরে আসে না। তাই, এটিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করুন। আপনি নিশ্চয়ই সফল হবেন।
আপনিও আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন।
সময়কে আমার বন্ধু বানানোর যাত্রা: কিছু কার্যকর পরামর্শ
Reviewed by Hasanur Rahman
on
আগস্ট ১৪, ২০২৪
Rating:
কোন মন্তব্য নেই: